Latest Post

 

রংপুরে ধর্ষকের যাবজ্জীবন,১৩ বছর পর স্বীকৃতি পেল সন্তান

 

রুবেল ইসলাম,রংপুর

রংপুরের পীরগাছা উপজেলায় ধর্ষণের ফলে সন্তান জন্মদানের ঘটনায় আদালতে দায়েরকৃত মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তির যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন বিচারক। এছাড়াও ধর্ষণে জন্ম নেয়া সন্তানের ভরণপোষণ প্রদানসহ ধর্ষকের ওয়ারিশ হিসেবে ঘোষণা দেন বিচারক।

 

সোমবার দুপুর দেড়টার দিকে রংপুরের নারী শিশু নির্যাতন দমন আদালত- এর বিচারক রোকনুজ্জামান রায় দেন এবং আসামীর উপস্থিতিতে রায় পড়ে শোনান। রায় ঘোষণার সময় অভিযুক্ত শফিকুল ইসলাম আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

 

রংপুরে ধর্ষকের যাবজ্জীবন,১৩ বছর পর স্বীকৃতি পেল সন্তান
আদালত থেকে কারাগারে নেওয়া হচ্ছে ধর্ষককে

ভুক্তভোগী,মামলার বিবরণ আদালত সূত্রে জানা যায়-পীরগাছা উপজেলার অন্নদানগর ইউনিয়নের অন্নদানগর গ্রামের দিনমজুর হানিফ উদ্দিন দুই মেয়ে, এক ছেলে স্ত্রী রেখে অন্যত্র চলে যান এবং সেখানে দ্বিতীয় বিয়ে করেন তিনি। সেই থেকে ছেলে-মেয়েদের নিয়ে ওই ইউনিয়নের সাতদরগাহ হরিচরণ গ্রামে মায়ের বাড়িতে বসবাস করে আসছেন হানিফ উদ্দিনের স্ত্রী।

 

হানিফের বড় মেয়েকে (তৎকালীন ১৪ বছর বয়স) প্রায়ই উত্যক্ত করতেন প্রতিবেশী মৃত মজিবর রহমানের ছেলে পান ব্যবসায়ী শফিকুল ইসলাম (তৎকালীন ২২ বছর বয়স)

একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ওই কিশোরীর সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক গড়ে তোলেন শফিকুল।ঘটনার দিন ২০০৭ সালের ২৬ অক্টোবর বিকেলে বাড়িতে কেউ না থাকার সুযোগ নিয়ে ওই কিশোরীকে ধর্ষণ করেন শফিকুল। পরে মেয়েটি অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে বিষয়টি এলাকায় জানাজানি হয়।

২০০৮ সালের পহেলা ফেব্রুয়ারি ওই বাড়িতে গিয়ে জোরপূর্বক গর্ভপাত ঘটানোর জন্য চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন শফিকুল তার স্বজনরা। পরবর্তীতে ধর্ষণের ঘটনা এবং সন্তানের স্বীকৃতি অস্বীকার করলে প্রায় চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় ওই বছরের ১০ ফেব্রুয়ারি পীরগাছা থানায় মামলা করতে গেলে থানা থেকে তাদেরকে আদালতে মামলা দায়ের করার পরামর্শ দেয়া হয়।

 

পরে মেয়েটি নিজে বাদী হয়ে ২০০৮ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি আদালতে শফিকুলসহ তার বাবা মজিবর, চাচা মমতাজ উদ্দিন ফুফু নজিরনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। মামলা চলাকালীন অবস্থায় আসামি মজিবর মারা যান এবং ২০০৮ সালের আগস্ট একটি ছেলে সন্তানের জন্ম দেন ওই কিশোরী।

এদিকে শফিকুলও অন্যত্র বিয়ে করে সংসার শুরু করেন। পরবর্তীতে আদালতের নির্দেশে ধর্ষণে জন্ম নেয়া শিশুর এবং ধর্ষকের ডিএনএ পরীক্ষা জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে দীর্ঘ ১৩ বছর পর সোমবার দুপুড়ে রায় ঘোষণা করা হয়। রায়ে অপর দুই আসামিকে খালাস দিয়েছেন বিচারক।

 

মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী নারী শিশু নির্যাতন দমন আদালত- এর পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) জাহাঙ্গীর হোসেন তুহিন বলেন-যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ছাড়াও এক লাখ টাকা জরিমানা আদায় এবং ধর্ষকের ওয়ারিশ হিসেবে সম্পত্তির অংশী দারিত্বের রায় দিয়েছেন বিচারক। যদি ধর্ষকের কোনো সম্পত্তি না থাকে তাহলে ওই শিশুর ব্যয় ভার রাষ্ট্রকে নেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।উক্ত মামলায় আসামিপক্ষের আইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট জহুরুল ইসলাম।

 

 

  ফেন্সিডিলসহ  কুখ্যাত মাদক কারবারি নুরইসলাম গ্রেফতার

রুবেল ইসলাম,রংপুর  

রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার শঠিবাড়ী  এলাকায় অভিযান চালিয়ে ১৯১ বোতল ফেন্সিডিলসহ কুখ্যাত মাদক কারবারি নুরইসলামকে গ্রেফতার করেছে  থানা পুলিশ।গোপন সংবাদের ভিত্তিতে  অভিযান পরিচালনা করে অভিনব কৌশলে লুকিয়ে রাখা ফেন্সিডিলসহআটক করা হয়।

মাদকসহ গ্রেফতার নুরইসলাম


৭ই ফ্রেবুয়ারী রাত পৌনে একটার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শঠিবাড়িতে অভিযান পরিচালনা করে পুলিশ। এ সময়  নুর ইসলাম (৩০) নামে একজনকে আটক করে। সে দিনাজপুর জেলার বিরামপুর থানার পাথরহাট এলাকার গোলাম মোস্তফার ছেলে।পুলিশের প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানায়- গ্রেফতারকৃত ব্যক্তি দীর্ঘদিন যাবৎ সীমান্তবর্তী এলাকা হতে বিশেষ কৌশলে ফেন্সিডিল এনে শঠিবাড়ীসহ মিঠাপুকুর থানাধীন বিভিন্ন এলাকায় বিক্রয় করে আসছিলো।
 
মিঠাপুকুর উপজেলা অফিসার্স ইন-চার্জ জানায়-উপরোক্ত আসামীর  বিষয়ে প্রয়োজনীয় আইনানুগ কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। মাদক নিমূর্লে এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে।

 ভালোবাসা দিবসে প্রেমিক ছাড়া কলেজে ঢোকা নিষেধ!


আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের আগেই জোগাড় করতে হবে বয়ফ্রেন্ড। ব্যর্থ হলে ঢোকা যাবে না কলেজে। সম্প্রতি ভারতের আগ্রার বিখ্যাত কলেজ সেন্ট জনসের ছাত্রীদের উদ্দেশে এমনই এক নোটিশ দেওয়া হয় বলে জানিয়েছে টাইমস অব ইন্ডিয়া।



বিষয়টি জানাজানি হতেই শুরু হয় হইচই। তবে কলেজ কর্তৃপক্ষ শেষ পর্যন্ত জানিয়েছে, ঐ নোটিশটি ভুয়া। কর্তৃপক্ষ এমন কোনো নির্দেশ দেয়নি। সম্প্রতি কলেজ জুড়ে আলোচিত নোটিশটিতে কলেজের অ্যাকাডেমিক অ্যাফেয়ার্সের অ্যাসোসিয়েট ডিন আশিস শর্মারও সই ছিল।

প্রতিকি ছবি


সেখানে বলা হয়েছিল, ‘প্রত্যেক ছাত্রীকেই ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবসের আগে একজন বয়ফ্রেন্ড জোগাড় করতে হবে। তাদের নিরাপত্তার জন্যই নেওয়া হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। এই নির্দেশ পালনে ব্যর্থ হলে কলেজে ঢুকতে দেওয়া হবে না। প্রমাণ হিসেবে প্রত্যেক ছাত্রীকেই সপ্তাহখানেক আগে বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে তোলা ছবিও দেখাতে হবে।’বোর্ডে ঝোলানোর সঙ্গে সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও ভাইরাল হয়ে যায় নোটিশটি। শুরু হয় বিতর্ক।


এমনকি স্বাক্ষরের জায়গায় যে ব্যক্তির নাম রয়েছে সেই নামে কলেজে কোনো অধ্যাপক নেই। এ প্রসঙ্গে সেন্ট জনস কলেজের প্রিন্সিপাল জানান, এই ধরনের কোনো নোটিশ কলেজ কর্তৃপক্ষ জারি করেনি। এটি ভুয়া। বিষয়টি তদন্তেরও নির্দেশ দিয়েছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।


ইত্তেফাক/এসআর


 ফোন আলাপ রেকর্ড করা নিয়ে বাংলাদেশের আইন কী বলে?


বাংলাদেশে রাজনৈতিক নেতা, সরকারি কর্মকর্তা বা সিনেমা জগতের তারকা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণের ফোন আলাপের রেকর্ড ফাঁস হওয়ার ঘটনা মাঝেমধ্যেই শোনা যায়। তদন্ত করা না হলে এসব ফোন আলাপের উৎস সম্পর্কে - অর্থাৎ ফোন রেকর্ডটি কে ছড়িয়ে দেয় - প্রায় কখনোই আনুষ্ঠানিকভাবে জানা যায় না।


বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৩ অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকের 'চিঠিপত্রের ও যোগাযোগের অন্যান্য উপায়ের গোপনীয়তা রক্ষার অধিকার' রয়েছে।


অর্থাৎ, ফোনে যোগাযোগের ক্ষেত্রে প্রত্যেক নাগরিকের গোপনীয়তা অক্ষুণ্ণ রাখার নিশ্চয়তা দেয় আইন। তার মানে, ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া ফোন আলাপ রেকর্ড করা এবং রেকর্ড ছড়িয়ে দেয়া, আইনত অপরাধ।


আইনজীবীরা মনে করেন, অনুমতি ছাড়া কারো ফোন আলাপের রেকর্ড ছড়িয়ে দিলে তিনি প্রচলিত আইন অনুযায়ী মানহানির মামলা করতে পারেন। ডিজিটাল মাধ্যমে রেকর্ড ছড়ানো হলে ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনেও মামলা করতে পারেন।


তবে আইনজীবীদের অনেকের মতে, ফোনে আড়ি পাতা বা ফোন আলাপ রেকর্ড প্রকাশ করা নিয়ে বাংলাদেশের আইনে সুস্পষ্টভাবে কিছু বলা নেই।


কিন্তু ফোন আলাপের রেকর্ড কি প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপনযোগ্য? আদালতের গ্রহণযোগ্যতা পেতে কি কোনো বিশেষ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে রেকর্ড করতে হয় ফোন আলাপ?


যখন রেকর্ড থাকার পরও গ্রহণযোগ্যতা নেই ফোন আলাপের।


গত বছরের সেপ্টেম্বর মাসে একটি আলোচিত মামলার রায় দেয়ার ক্ষেত্রে ফোন আলাপ রেকর্ডিংয়ের বৈধতার বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনা তৈরি হয়।


স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, এক শিশু অপহরণ ও হত্যা মামলায় একজন অভিযুক্তের বিরুদ্ধে প্রমাণ হিসেবে ফোনে আলাপের রেকর্ড থাকলেও যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে রেকর্ড না করায় আদালত ঐ কল রেকর্ডিংকে গ্রহণযোগ্য প্রমাণ হিসেবে বিবেচনা করেনি।


ঐ সময় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে উঠে আসে, ঐ মামলার রায় দেয়ার সময় আদালত বাংলাদেশে বিদ্যমান সাক্ষ্য আইন সংশোধনের গুরুত্ব সম্পর্কে পর্যবেক্ষণ প্রকাশ করেন।

কখন আদালতে গ্রহণযোগ্য হতে পারে ফোন আলাপের রেকর্ড?


কোন প্রক্রিয়ায় ফোন আলাপের রেকর্ডিং করা হলে তা আদালতের কাছে গ্রহণযোগ্য হবে, তা নিয়ে দ্বিমত রয়েছে আইনজীবীদের মধ্যে।


টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০০১ অনুযায়ী, নির্ধারিত সময়ের জন্য ফোনের কথোপকথন বা বার্তা আদান-প্রদানের তথ্য রেকর্ড করতে হলে সরকার গোয়েন্দা সংস্থা, নিরাপত্তা সংস্থা বা আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো কর্মকর্তাকে ক্ষমতা প্রদান করতে পারবে। তবে শুধুমাত্র স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত মন্ত্রী অথবা প্রতিমন্ত্রীর অনুমোদন সাপেক্ষে এই বিধান প্রয়োগ করা যাবে।


জ্যেষ্ঠ আইনজীবী শাহদীন মালিক বলেন, "যদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বা প্রতিমন্ত্রীর অনুমোদন নেয়ার পর কোনো সংস্থা আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া অনুসরণ করে কারো ফোনে আড়ি পেতে সেই রেকর্ডিং আদালতে প্রমাণ হিসেবে উপস্থাপন করে, কেবল সেই রেকর্ডিং আদালতে গ্রহণযোগ্য হিসেবে বিবেচিত হবে।"


তবে সাবেক আইনমন্ত্রী শফিক আহমেদ এই বিষয়ে ভিন্নমত পোষণ করেন। তিনি মনে করেন মামলার গুরুত্ব ভেদে এসব ক্ষেত্রে আদালত ভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে পারেন।

ফোন আলাপ রেকর্ড করা নিয়ে বাংলাদেশের আইন কী বলে?



"যদি দুইজন ফোনে পরামর্শ করে অপরাধ সংঘটন করে, আদালতের কাছে তাদের ঐ কল রেকর্ড আসে এবং তাদের ঐ কল রেকর্ড সম্পর্কে আদালত নিশ্চিত হতে পারে - তখন সেই রেকর্ড প্রমাণ হিসেবে ব্যবহার করা যেতে পারে", বলেন শফিক আহমেদ।


কারো অজান্তে তার ফোন আলাপ রেকর্ড করা বা তা সংগ্রহ করা নাগরিকের অধিকারের লঙ্ঘন কি না - সেই প্রশ্নের উত্তরে মি. আহমেদ বলেন, "যখন দুইজন শলা পরামর্শ করে কোনো অপরাধ সংঘটন করে, তখন অপরাধের শিকার হওয়া ব্যক্তির ন্যায়বিচারের অধিকার নিশ্চিত করার প্রশ্নে অপরাধীদের ফোন আলাপ রেকর্ডিংকে গুরুত্ব দিতে পারে আদালত।"


আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কি বৈধভাবে ফোনালাপ রেকর্ড করতে পারে?


২০০১ সালে বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ আইন পাস হয়, পরবর্তীতে ২০১০ সালে সেই আইনটি সংশোধন করা হয়। এ আইনে ফোনে আড়ি পাতাকে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করা হয়েছে।


কিন্তু সরকারি সংস্থাগুলো তদন্তের স্বার্থে বা রাষ্ট্রীয় প্রয়োজনে কোন নাগরিকের ফোনে আড়ি পাততে চাইলে কি তাদের কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হয়?


বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক অতিরিক্ত মহাপরিদর্শক মোখলেসুর রহমান জানান রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তার স্বার্থে বিধিমালা অনুসরণ করেই অনেক সময় ব্যক্তির ফোন কল রেকর্ড করে থাকে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।


"টেলিফোনে আড়িপাতা সংক্রান্ত আইনে ২০১৪ সালে কিছু পরিবর্তন আনা হয়। ঐ পরিবর্তনের পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বা প্রতিমন্ত্রীর অনুমতি না নিয়ে বিভাগীয় প্রধানের অনুমতি সাপেক্ষে কারো ফোনে আড়িপাতা বা কথোপকথনের রেকর্ড আইনিভাবে সংগ্রহ করার সুযোগ তৈরি হয়", বলেন মোখলেসুর রহমান।


জঙ্গি তৎপরতা ঠেকাতে, বিদেশী গুপ্তচর সন্দেহ করলে, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা ব্যাহত হওয়ার আশঙ্কা থাকলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এনটিএমসি'র (ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন্স মনিটরিং সেল) সহায়তায় কারো ফোন কল রেকর্ড করতে চাওয়ার আবেদন করতে পারে বলে জানান মি. রহমান।


তবে, নির্দিষ্ট কোন নাগরিকের কর্মকাণ্ড যদি রাষ্ট্রের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর বা হুমকি না হয়, তাহলে আদালতের নির্দেশনা ছাড়া কারো ফোনে কেউ বৈধভাবে আড়ি পাততে পারবে না।


তবে আইনজীবীদের কেউ কেউ মনে করেন, রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা, জন শৃঙ্খলা এসব বিষয়ে যে কোন কর্মকর্তাকে সরকারের অনুমতি নিতে হলেও যেহেতু আইনে এ বিষয়ে পরিষ্কার কিছু বলা নেই, সে কারণে অনেক সময়ই বিষয়গুলো নিয়ে কড়াকড়ি তেমন থাকেনা।


সুত্রঃ বিবিসি বাংলা

Amader Rangpur news

Contact Form

Name

Email *

Message *

Argon Maltimedia Bangladesh. Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget