Latest Post

 শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে  বৃক্ষরোপন কর্মসূচির 


রুবেল ইসলাম, রংপুর।।

বাঙ্গালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শততম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভিত্তিক  গ্লোরিয়াস স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। 



রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার কাফ্রিখাল ইউনিয়নের খোর্দ্দ কাশিনাথপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে বৃক্ষরোপনের মাধ্যমে এই কর্মসূচির উদ্বোধন ঘোষণা করা হয়। 


এই কর্মসুচির আওতায়  ৬নং কাফ্রিখাল ইউনিয়ন এর প্রায় ৩০টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কিছু মসজিদে  প্রায় ৩৫০টি বৃক্ষরোপন করা হয়।এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন আলীপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক জনাব মোঃ নজরুল ইসলাম, গ্লোরিয়াস স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি মোঃখাইরুজ্জামান সাগর,সহ-সভাপতি মোঃজুয়েল মাহমুদ জীবন, সাধারণ সম্পাদক মোঃশাকিল আব্দুল্লাহ, সমাজ সেবা বিষয়ক সম্পাদক মোঃ হেদায়েতুল ইসলাম, কার্যনিবাহী সদস্য মোঃসাহেকুর রহমানসহ প্রমূখ।

 রংপুরে  নিখোঁজ 

এক মহিলার সন্ধান মিলছেনা অভিযোগ তার পরিবারের 



রংপুর অফিস

রংপুরের মিঠাপুকুরে গত এক মাস ধরে নিখোঁজ মর্জিনা বেগম নামে এক বৃদ্ধা মহিলা হারিয়ে গেছেন বলে তার পরিবারের সদস্যরা অভিযোগ করেছেন বলে জানা গেছে ।  তার পরিবার বলেছেন যে  আগে থেকেই তিনি  মানসিক সমস্যায় ভুগে আরছিলেন তিনি হঠাৎ করেই তার  কোন খোঁজ মিলছেনা ।



বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন তার মর্জিনার পরিবারের সদস্যরা।  তারা বলেন, গত ১লা জুন তাদের মাকে বাড়িতে না দেখে অনেক খোজাখুজি করেন কিন্তু সন্ধান না পাওয়ায় পরবর্তীতে মাইকিং, পোস্টারিংসহ বিভিন্ন স্থানে খোঁজ খবর করেন। তারা আরো বলেন, গত এক মাস ধরে নানাভাবে খুজলেও এখনও পাওয়া যাচ্ছেনা মর্জিনাকে। এ অবস্থায় প্রশাসনের সহযোগীতা কামনা করেন তারা। মর্জিনার বাড়ি মিঠাপুকুর উপজেলার শাল্টি গোপালপুরের বান্দেরপাড়া গ্রামে।

 ভারতীয় তরুণীসহ ৩ জনকে  গ্রেফতার করেছে কোতয়ালি থানা পুলিশঃ জেল হাজতে প্রেরণ


রংপুর জেলা প্রতিনিধিঃ

অবৈধভাবে দেশে আসা ভারতীয় এক কিশোরীসহ তিনজনকে আটক করেছে রংপুর সদর কোতয়ালি থানা পুলিশ। শনিবার (২৬ জুন) দুপুরে রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার রানীপুকুর ইউনিয়নের নূরপুর বালাপাড়া এলাকার লতিফুল ইসলামের বাড়ি থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।

রোববার (২৭ জুন) দুপুরে প্রেমিক মিলন ও তার সহযোগীসহ ওই কিশোরীকে রংপুর আদালতে হাজির করা হয়।আটক ভারতীয় কিশোরী প্রীতি পন্ডিতের বাড়ি ভারতের কলকাতার হুগলি জেলায় বলে জানা গেছে।তার সঙ্গে আটক হওয়া বাংলাদেশী নাগরিক মো. মিলন ও হাবিবুর রহমান পাচারকারী বলে জানিয়েছে পুলিশ। তাদের বাড়ি রংপুর সদরের সদ্যপুস্করিনী ইউনিয়নের নয়াপুকুর ফাজিলখা এলাকায়।


রংপুর সদর কোতোয়ালি থানার পুলিশ অফিসার এস.আই জাহাঙ্গীর আলম আমাদের এ প্রতিবেদককে জানান, ভারতের কলকাতার হুগলি জেলার মন্টু পন্ডিতের মেয়ে প্রীতি পন্ডিতের (১৭) সঙ্গে রংপুর সদর উপজেলার সদ্যপুস্করিণী ইউনিয়নের মহির উদ্দিনের ছেলে মিলনের পরিচয় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে। এরপর দুজনের মধ্যে গড়ে ওঠে প্রেমের সম্পর্ক। সেই টানে গত ২৪ জুন ভারত থেকে যশোরের বেনাপোল সীমান্ত দিয়ে পালিয়ে বাংলাদেশ আসে প্রীতি। গত কয়েকদিন ধরে সদ্যপুস্করিণী ইউনিয়নের পালিচড়া ফাজিল খা গ্রামে মিলনের বাড়িতে অবস্থান করছিল সে। 

এসআই আরও জানান, খবর পেয়ে শনিবার দুপুরে অভিযানে নামে পুলিশ। তবে পুলিশের অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়ে যায় তারা। পরে মিলন ও তার এক সহযোগী একই গ্রামের বাবলু মিয়ার ছেলে হাবিবুর রহমানকে পার্শ্ববর্তী মিঠাপুকুর উপজেলার রানী পুকুর ইউনিয়নের নূরপুর বালাপাড়া এলাকার লতিফুল ইসলামের বাড়ি থেকে গ্রেফতার করা হয় । এ সময় গ্রেফতার করা হয় প্রীতি পন্ডিতকেও।

রংপুর সদর কোতোয়ালি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজুর রহমান সাংবাদিকদের জানান, এ ঘটনায় থানার এসআই জাহাঙ্গীর আলম বাদী হয়ে মানবপাচার আইনে তিনজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেছেন। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে গ্রেফতার তিনজনকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলেও তিনি নিশ্চিত করেন।


রংপুরে চাঞ্চল্যকর শিশু হত্যা মামলার প্রধান আসামী রাজা ২৯ দিন পর গ্রেফতার


রুবেল ইসলাম,রংপুর

রংপুরের মিঠাপুকুরে ধর্ষণের পর চাঞ্চল্যকর শিশু হত্যা মামলার প্রধান আসামী রাজা মিয়া(২৫)কে গ্রেফতার করেছে থানা পুলিশ । এসময় হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত আলামত (ব্লেড, কোদাল, বটি ও রক্তমাখা কাপড়) উদ্ধার করা হয়েছে ।

গত বুধবার (২৬ শে মে) উপজেলার বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নের বুজরুক সন্তোষপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩য় শ্রেণীতে লেখাপড়া করা শিক্ষার্থীকে ধর্ষন করে গলা কেটে হত্যা করে খাটের নিচে পুঁতে রেখে পালিয়ে যায় ঘাতক।
২৯ দিন পর রাজা মিয়া পুলিশের কাছে আটক



পুলিশ ও এলাকাবাসী সূত্রে জানা যায়- বাদীর জ্যাঠা মুন্নাফ মৃতবরন করায় বাদী ও তাহার পরিবারের অন্যান্য লোকজন মৃত ব্যক্তির দাফন কাফন করার জন্য ছড়ানে যায় । বাদীর স্ত্রী ও মেয়ে (ভিকটিম) বাড়ীতে ছিল । বাদী তাহার জ্যাঠার দাফন কাফন শেষ করিয়া বেলা অনুমান ০৩.০০ ঘটিকার সময় বাড়ীতে ফিরিয়া আসিলে তাহার স্ত্রী বলে যে, তাদের মেয়ে ১০/-টাকা নিয়ে বিস্কুট কেনার জন্য বাড়ীর পাশেই বুলবুলের দোকানে যায় । এখন পর্যন্ত বাড়ীতে আসে নাই । তখন বাদী ও তাহার পরিবারের লোকজন শিশু ভিকটিমকে বুলবুলের দোকান সহ বিভিন্ন জায়গায় খোজাখুজি করিতে থাকে । ইং-২৭/০৫/২১ তারিখ সকাল অনুমান ০৮.০০ ঘটিকার ০১নং আসামী তার নানা বাড়ীতে না থকায় বাদীর সন্দেহ আরো বেড়ে যায় । তখন বাদী গ্রামের লোকজন সহ রাজা মিয়ার নানী বাড়ীতে খোজাখুজি করাকালে উক্ত বাড়ীর পূর্ব দুয়ারী আধাপাকা ঘরের মেঝেতে কাদা দেখে সবার সন্দেহ বেড়ে যায়। এরপর তারা মিঠাপুকুর থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে ঘরের মেঝে খুড়ে ভিকটিমের লাশ উদ্ধার করে। বাদী রাজা মিয়া ও হালিমা বেগমকে আসামী করে মামলা দায়ের করেন। মামলা নং-৬০, তারিখ-২৭.০৫.২০২১ ইং, ধারা-৩০২/২০১/৩৪ দন্ড বিধি। উক্ত ঘরে অবস্থানকারী তার নানী হালিমা বেগম কে ঘটনার দিনই পুলিশ গ্রেফতার করে। উক্ত মামলার প্রধান আসামী রাজা মিয়া নিজেকে রক্ষায় আত্মগোপন করেন । অবশেষে মিঠাপুকুর থানা পুলিশের একটি চৌকশ দল মোবাইল ট্রাকিংয়ের মাধ্যমে গতকাল বিকাল চারটায় ফরিদপুর নগরকান্দা থানাধীন তালমার মোড় এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করেন। গ্রেফতারকৃত আসামীকে প্রাথমিকভাবে জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যে পুলিশ জানায় - রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার বালুয়া মাসিমপুর ইউনিয়নের বুজরক সন্তোষপুর গ্রামের শামিম মিয়ার পুত্র রাজা মিয়া (২৫) । ছোট বয়স থেকেই সে নানীর বাড়িতে বড় হয়েছে। সে বিভিন্ন জায়গায় রুটি ফ্যাক্টরিতে কাজ করত। ঘটনার দিন রাজা মিয়ার নানার নিজ ভাই মারা গেলে সবাই ছড়ান এলাকায় লাশ দাফনে যায়। কিন্তু রাজা মিয়া ,তার মামাতো বোন রহিমা ও মামী তার একমাত্র দুই মাসের বাচ্চা নিয়ে বাড়িতে ছিল।রহিমাদের বাড়ি ও রাজা মিয়ার নানা বাড়ি পাশাপাশি। দুপুর ১২ টার দিকে রহিমা তার মায়ের কাছ থেকে ১০/- টাকা নিয়ে বাড়ির পাশের দোকানে বিস্কুট কিনতে যায়। পথের মধ্যে রাজা মিয়ার সাথে দেখা হলে রাজা মিয়া তাকে আরও ১০ টাকা দিয়ে বিস্কুট আনতে বলে। এরপর বিস্কুট নিয়ে রাজা মিয়ার কাছে আসলে রাজা মিয়া তাকে নিয়ে তার ঘরে যায়।

এরপরে রাজা ঘরের দরজা বন্ধ করে দিয়ে তার পড়নের কাপড় খুলে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণের চেষ্টা করে। ভিকটিম চিৎকার দিতে শুরু করলে রাজা তার গলা টিপে ধরে। এতে ভিকটিমের শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। এরপর ভিক্টিমের মৃত্য নিশ্চিত করার জন্য সে ব্লেড দিয়ে তার গলা কাটে। এরপর কোদাল ও বটি দিয়ে ঘরের মধ্যে গর্ত করে লাশ গর্তের মধ্যে পুতে ফেলে উক্ত গর্ত পানি দিয়ে লেপে দিয়ে তার উপর ধানের বস্তা রেখে দেয়। হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত কোদাল পাশের বাসাতে, বটি বেডের নিচে এবং রক্ত মোছার কাজে ব্যবহৃত কাথা ও লুঙ্গি পাশের পুকুরে পুতে রাখে। এরপর সে হত্যাকান্ড আড়াল করার জন্য সবার সাথে ভিকটিমকে খুজতে থাকে। ঘটনার দিন রাত সাড়ে এগারোটার দিকে সে বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। গ্রেফতারের পর তার দেয়া তথ্য অনুসারে হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ব্লেড তার ঘরে লাশ গুমের জন্য খননকৃত গর্ত থেকে, বটি তার ঘরের বেডের নিচ থেকে, কোদাল পাশের মাহবুল এর বাড়ি থেকে এবং মেঝের রক্ত মোছার কাজে ব্যবহৃত লুঙ্গি ও কাঁথা পাশের বাড়ির পুকুর থেকে উদ্ধার করা হয়।
ডি-সার্কেল সিনিয়র এএসপি কামরুজ্জামান জানান- গ্রেফতারকৃত আসামী সেচ্ছায় দোষ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি প্রদানে আগ্রহ প্রকাশ করায় তার জবানবন্দি রেকর্ডের জন্য বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

 রংপুরে পূর্বশত্রুতার জেরে বাড়িতে

হামলা-ভাংচুর, নগদ টাকা লুট

রাফাত হোসের বাঁধন, রংপুর। রংপুরের গঙ্গাচড়ায় পূর্ব শত্রুতার জের ধরে পরিবারের সদস্যদের উপর হামলা ও নগদ অর্থ লুটের অভিযোগ উঠেছে। এঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেছে ভুক্তভোগী পরিবার। তবে আসিমারা গ্রেফতার না হওয়ায় হামলার শিকার পরিবারটি এখন চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন।


অভিযোগ উঠেছে, গঙ্গাচড়া উপজেলার আলমবিদিতর ইউনিয়নের জু্ম্মাপাড়ার আনাহার মিয়া ও তার পারিবারের সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ চলছিল একই এলাকার রায়হান ইসলামের। এরই জের ধরে গত রোববার (২০ জুন) বিকেলে দেশীয় লাঠি, সোডা, রড হাতে বাসা বাড়িতে জোরপূর্বক ঢুকে আনাহার, ফারুক, গোলজার, কামাল ও আমজানুরসহ অজ্ঞাত বেশ কয়েকজন হামলা চালায়। এসময় রায়হানের মা মোরশেদা বেগম ও ছোটবোন কামরুন্নাহার, ভাবী সম্পা বেগম, স্ত্রী সুমাইয়া ও ছোটভাই বোরহান শাহ নয়ন তাদেরকে বাধা দেয়ার চেষ্টা করেন। এতে বিক্ষুদ্ধ হয়ে আনাহারের লোকজন বাড়িতে ভাংচুর করে অকাথ্য ভাষায় গালাগালি ও শ্লীলতাহানি করে। একপর্যায়ে তারা বোরহান ও তার মাকে মারধর করে জখম করে। বাড়িতে ভাংচুর ও মারধর করার সময়ে ঘরের ভিতরে প্রবেশ করে নদগ ৫০ হাজার টাকা, রায়হানের স্ত্রীর ৩২ হাজার টাকা মূল্যের গলায় থাকা স্বর্ণের চেইন ছুড়ে নিয়ে যায়। ওই ঘটনায় প্রায় ১ লাখ ৩৭ হাজার টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয় বলে দাবি রায়হান ইসলামের। ঘটনার দিন মধ্যরাতেই গুরুতর আহত অবস্থায় বোরহান ও তার মাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।


হামলার ওই ঘটনায় সোমবার (২১ জুন) সন্ধ্যায় গঙ্গাচড়া মডেল থানায় রায়হান ইসলাম বাদী হয়ে আনাহার মিয়াকে প্রধান আসামী করে আটজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা দায়ের করেন। বাকি আসামীরা হলেন, ফারুক মিয়া (২৮), গােলজার হোসেন (৪৫), কালাম মিয়া (৬২), আমজানুর মিয়া (২৬), মোমেনা বেগম (২৫), শারমিন বেগম (২৭), কাওসার মিয়া (৩৫)। এদিকে আসামীরা এখনো গ্রেফতার না হওয়ায় হামলার স্বীকার রায়হানের পরিবার চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। দ্রুত প্রশাসনের কাছে বিচার দাবী করেছেন পরিবারটি।
এ বিষয়ে গঙ্গাচড়া মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সুশান্ত কুমার সরকার বলেন, ইতিমধ্যে অভিযুক্তদের নামে একটি মামলা হয়েছে। আসামীদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।

Amader Rangpur news

Contact Form

Name

Email *

Message *

Argon Maltimedia Bangladesh. Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget