Latest Post

 গোয়েন্দা বিভাগ (ডিবি) কর্তৃক ৫০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধারসহ ০২ জন আসামী গ্রেফতার

 

অদ্য ০৭/৩/২০২১ খ্রিঃ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রংপুর মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা বিভাগ  এর অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার ( ডিবি) জনাব উত্তম প্রসাদ পাঠক মহোদয়ের অপারেশন পরিকল্পনায় সহকারী-পুলিশ কমিশনার (ডিবি) জনাব মোঃ ফারুক আহমেদ এর তত্বাবধানে, পুলিশ পরিদর্শক ( নিঃ)  জনাব এবিএম ফিরোজ ওয়াহিদ এর নেতৃত্বে এসআই (নিঃ) তছলিম উদ্দিন আহমেদ, এসআই (নিঃ) মোঃ আবু ছাইয়ুম তালুকদার, এসআই ( নিঃ) আই.এইচ. লাকু সরকার, এএসআই ( নিঃ) তৈবুর রহমান এবং সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় আরপিএমপি হাজিরহাট থানা এলাকায় মাদকদ্রব্য উদ্ধার বিশেষ অভিযান ডিউটি করাকালে হাজিরহাট থানাধীন ০১ নং ওয়ার্ডস্থ কোর্ট মন্থনা গ্রামে মোঃ মোজাম্মেল হোসেন @ মোজাম (৩৫), পিতা- মোঃ আতিয়ার রহমান এর বসতবাড়ী সংলগ্ন মুদী দোকান এর সামনে রংপুর টু সৈয়দপুরগামী চলাচলের পাকা রাস্তার পার্শ্বে থেকে থেকে গঅজওঝঊ সিগারেটের প্যাকেটের ভিতর বিশেষ কায়দায় লুকায়িত অবস্থায় ৫০ (পঞ্চাশ) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধারসহ ০২ জন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়।




গ্রেফতারকৃত আসামীরা হলো-(১) মোঃ পারভেজ ইসলাম (২২), পিতা- মৃত আনিসুল ইসলাম, মাতা- মোছাঃ শাহিদা বেগম, সাং- মাগুড়া দোলাপাড়া, (২) মোঃ নুরুন্নবী ইসলাম @ জনি (১৯), পিতা- মোঃ আবুল কালাম আজাদ, মাতা- মোছাঃ নার্গিস বানু, সাং- মাগুড়া সবুজপাড়া, উভয় থানা- কিশোরগঞ্জ, জেলা- নীলফামারী।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে হাজিরহাট  থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ ধারায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন।


 রংপুরে ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার এবং সাতজন মাদকসেবী গ্রেফতার


রুবেল ইসলাম,রংপুর
রংপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্তৃক গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রংপুর মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা বিভাগ এর অতিরিক্ত উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিবি) উত্তম প্রসাদ পাঠক এর অপারেশন কর্মপরিকল্পনায় মহানগরীর বিভিন্ন জায়গায় মাদক বিরোধী অভিযান পরিচালনা করে মোট ৫০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার এবং ০৭ জন মাদকসেবীসহ মোট ০৯ জন আসামী গ্রেফতার করা হয়।



রংপুর মেট্রোপলিটন থেকে দেওয়া প্রেস বিফ্রিং এর মাধ্যমে জানা যায়-গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই (নিঃ)নাজমুল ইসলাম সঙ্গীয় এসআই নিরস্ত্র গোলাম মোর্শেদ, এসআই নিরস্ত্র তছলিক তালুকদার এবং সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আরপিএমপি পরশুরাম থানা ৪ নং ওয়ার্ডস্থ আঃ লতিফ সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ভাঙা ব্রিজের উপর থেকে নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ৪০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট নিজ হেফাজতে রাখার অপরাধে ০১ জন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়। গ্রেফতারকৃত আসামী রংপুর মহানগরীর কোতয়ালী থানা মুন্সিপাড়া এলাকার মৃত মাহাবুব আলম এর পুত্র মামুন আনাম।গ্রেফতারকৃত  আসামীদের বিরুদ্ধে পরশুরাম থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন-২০১৮ ধারায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।


 আরও জানা যায় যে-গোপন সংবাদের ভিত্তিতে এসআই (নিঃ) গোলাম মোর্শেদ সঙ্গীয় এসআই নিরস্ত্র নাজমুল ইসলাম এবং সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় গোপন সংবাদের ভিত্তিতে আরপিএমপি কোতয়ালী থানাধীন ১৭ নং ওয়ার্ডস্থ সাতগাড়া কাজী নূর মোঃ আজাদ এর বাসার সামনে চলাচলের পাকা রাস্তার উপর থেকে নেশাজাতীয় মাদকদ্রব্য ১০০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট নিজ হেফাজতে রাখার অপরাধে এক জন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃত আসামী রংপুর মহানগরীর কোতয়ালী থানা মুন্সিপাড়া এলাকার মৃত মাহাবুব আনাম এর পুত্র আশরাফুল ইসলাম।                                                                                                                           গ্রেফতারকৃত  আসামীদের বিরুদ্ধে কোতয়ালী থানায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইন-২০১৮ ধারায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।



গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পুলিশ পরিদর্শক ( নিঃ)মোতালেব সরকার  এর নেতৃত্বে এসআই ( নিঃ) আবু ছাইয়ুম তালুকদার, এসআই ( নিঃ) তছলিম উদ্দিন আহমেদ, এসআই (নিঃ) নাজমুল ইসলাম, এএসআই (নিঃ) মোঃ আলতাব হোসেন ও সঙ্গীয় ফোর্সের সহায়তায় রংপুর মহানগরীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে মাদক সেবনের প্রস্তুতি কালে ০৭ জন মাদকসেবীর হেফাজত হতে গাঁজা মিশ্রিত সিগারেট ও দিয়াসলাই উদ্ধারসহ তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃত আসামীদের নাম- (১) মোঃনূর ইসলাম সিদ্দিক ৥ সজিব(২১), পিতা- মোঃ কদর আলী, সাং- বাহাদুর সিং, থানা-পরশুরাম, (২) মোঃ আব্দুর রাজ্জাক (৩৭), পিতা-  মৃত সবেল গারিয়াল, সাং- উত্তম মুন্সিপাড়া, থানা- হাজিরহাট(৩) মোঃ জুয়েল রানা (২৫), পিতা- মোঃ জেলেকা বেগম, সাং- উত্তম বানিয়া পাড়া, থানা- হাজিরহাট(৪) মোঃ আতিকুল ইসলাম রোমান (৩৯), পিতা- মৃত তাজুল ইসলাম,(৫) মোঃ সজিব খন্দকার, পিতা-মৃত খন্দকার আনোয়ারূল ইসলাম, উভয় সাং- কেড়ানীপাড়া, থানা-কোতয়ালী (৬) মোঃ রজব আলী (৪৯), পিতা- মৃত নসিম উদ্দিন, (৭) মোঃ রকিব (৩৫), পিতা- মৃত বাদশা মিয়া, উভয় সাং- কামাড়পাড়া, থানা কোতয়ালী, সকলেই মহানগর, রংপুর।

গ্রেফতারকৃত আসামীদের বিরুদ্ধে কোতয়ালী ও পরশুরাম থানায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ  প্রক্রিয়াধীন।




 "আইন প্রয়োগকারী সংস্থার হস্তক্ষেপ কামনা"

"রংপুর সদরের মাধবপুরে বালুখেকো মনোয়ার গংদের হামলায় একই পরিবারের ৩জন আহতঃআশংকাজনক

            অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি"

খন্দকার আল-মামুন মিলন,নিজস্ব সংবাদদাতা    

রংপুরের মাধবপুর নদীরপড় এলাকায় ঘাঘট নদী থেকে উত্তোলনকৃত বালু বিক্রি ঘটনাকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের হামলায় ৩ জন গুরুত্বর আহত হয়েছেন। আহত তিনজনকেই উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এর মধ্যে মেরিনা খাতুনের অবস্থা আশংকাজনক। 


ঘটনার বিবরনে প্রকাশ, রংপুর সদর উপজেলার ৪নং সদ্যপুস্করিনী ইউনিয়নের কিসামত মাধবপুর নদীরপড় (ভাটেরগাও) এলাকায় স্থানীয় ঘাঘট নদী থেকে উত্তোলনকৃত বালু বিক্রির ঘটনাকে কেন্দ্র করে মোঃ শুকুর আলী ছেলে বালুখেকো মোঃ মনোয়ার হোসেন ও মোঃ আনোয়ার হোসেনের সাথে একই এলাকার মোঃ মহির উদ্দিনের ছেলে মোঃ মমদেল হোসেন(৩৫) এর গত কয়েকদিন ধরে বসচা চলে আসছিল। 



এরই জের ধরে গত সোমবার রাত পনে ৮ টায় মোঃ আনোয়ার হোসেন(৪০), মোঃ মনোয়ার হোসেন, শুকুর আলী ও আনোয়ারের স্ত্রী মুক্তা বেগমসহ অজ্ঞাতনামা ৫/৬ জন দেশীয় অস্ত্র হাতে মোঃ মমদেল(৩৫) রাস্তায় আটক করে অতর্কিত বেধড়ক মারপিট করতে থাকে। এখবর শুনে মমদেলের বাবা মহিরউদ্দি(৭০) ও মেয়ে মেরিনা খাতুন(১২) ছুটে আসলে তাদের উপরও বর্বরতা চালায় মনোয়ার গং। এসময় মমদেল ও তার বাবা শুকুর আলীসহ মমদেলের মেয়ে মেরিনা খাতুন (১২) চোখে মারাত্নকভাবে আঘাত প্রাপ্ত হয়। পরে আশপাশের লোকজন আহতদের উদ্ধার করে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করান। বর্তমানে আহত মমদেল ও তার বাবা মহির উদ্দিন(৬৫) ৪ তলার ১৪ নং ওয়ার্ডে ও মমদেলের মেয়ে 

মেরিনা খাতুন(১২) ৩য় তলার ৮ নং ওয়ার্ডে আশংকাজনক অবস্থায় চিকিৎসাধীন রয়েছে।



এ ঘটনায় এ এলাকায় টানটান উত্তেজনা বিরাজ করছে। যে কোন মূহুর্তে আবারও সংঘর্ষের আশংকা করছেন এলাকার সচেতন মহল।

 রংপুরে অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে অপহরণকারী আটক এবং অপহৃত ব্যক্তি কে উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহরণের ২৪ঘন্টার মধ্যে উক্ত ভিক্টিমকে (ব্যাবসায়ী) উদ্ধার, মহিলা অপহরনকারী সহ তিন জন অপহরণকারীকে গ্রেফতার করেছে মিঠাপুকুর থানা পুলিশ।

জানা গেছে রংপুর জেলার মিঠাপুকুর থানাধীন  ৯নং ময়েনপুর ইউনিয়নের কাশেমপুর পোড়া চাকলা গ্রামের মৃত মফিজ উদ্দিনের ছেলে মোঃ হাছান আলী (৪০), (ব্যাবসায়ী) গত (২৮ ফেব্রুয়ারী) সকাল ৯টায় ব্যবসায়িক কাজে শুকুরের হাট বাজারে আসে এবং ঐ সময় থেকে তার সন্ধান পাওয়া যাচ্ছিল না। ঐ দিন সকাল-১০:০০ তার নিজস্ব মোবাইল থেকে মুক্তিপণ দাবি করে। তার স্ত্রী ও আত্নীয়দের সাথে কথা বলে ১,৫০,০০০০/- টাকা বিকাশ করে পাঠাতে বলে। আর তা না হলে হাছান-কে ফেরত পাবেন না। অপহরণ কারিরা বিকাশে মুক্তিপণের কথা তার স্ত্রিকে জানালে এই নিয়ে এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়। পরিবারের লোকজন উতকন্ঠায় পড়ে যায়। কোন উপায় না দেখে তারা মিঠাপুকুর থানা পুলিশ এর কাছে আসেন এবং একটি জিডি করে।

জিডির প্রেক্ষিতে রংপুর জেলা পুলিশের কর্নধার, বাংলাদেশ পুলিশ রংপুর জেলা পুলিশের সম্মানিত অভিভাবক, মানবিক পুলিশ সুপার, বিপ্লব কুমার সরকার বিপিএম (বার) পিপিএম। মহোদয়ের সার্বিক দিকনির্দেশনায় সহকারী পুলিশ সুপার “ডি-সার্কেল” কামরুজ্জামান পিপিএম -সেবা সহ মিঠাপুকুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ  আমিরুজ্জামান এর কর্মপরিকল্পনায় ও পরিদর্শক (তদন্ত) জাকির হোসেন এর নেতৃত্বে সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ কোন প্রকার কাল বিলম্ব না করে মিঠাপুকুর থানা পুলিশ নেমে পড়ে অভিযানে। অবশেষে গত (০১ মার্চ) সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় রংপুর জেলার পীরগাছা থানাধীন দেউতি এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে রংপুরের মিঠাপুকুর থানাধীন জায়গীর (দুর্গাপুর), গ্রামের মোঃ মকবুল হোসেনের মেয়ে মোছাঃ লাবনী বেগম (২৫), গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানাধীন চাচিয়া মীরগঞ্জ গ্রামের মৃত আনোয়ার হোসেনের ছেলে মোঃ শামীম মিয়া (৩০), এবং একই গ্রামের মৃত আজগার আলীর ছেলে মোঃ শাহীন মিয়া (৩৫),কে গ্রেফতার করে। এবং অপহরণকারীদের কবল থেকে ভিকটিম হাছান কে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।



প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায় যে গ্রেফতারকৃত সদস্যরা একটি সংঘবদ্ধ চক্র। তারা দীর্ঘদিন যাবত উক্ত অপরাধ সংঘটিত করে আসতেছে। তারা প্রথমে তাদের চক্রের সদস্যদের দিয়ে ফেসবুক ও মোবাইলে কথা বলে বন্ধুত্ত্ব সম্পর্ক গড়ে তুলে এবং ১০/১৫ দিন পর দেখা করার কথা বলে ডেকে আনে। এরপর নির্জন কোন জায়গায় নিয়ে গিয়ে উক্ত চক্রের সদস্যরা সবকিছু ছিনিয়ে নেয় এবং পরিবারের কাছে মুক্তিপণ দাবি করতে থাকে। টাকা আদায় না হওয়া পযন্ত চলতে থাকে অমানবিক নির্যাতন। আটককৃত আসামীদের বিরুদ্ধে মিঠাপুকুর থানায় মামলা নং-০১, ধারা- ৩৬৫/৩২৩/৩৮৫/ ৩৮৬/৩৪ পেনাল কোড রুজু হয়েছে। আসামীদের বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

 রংপুর নগরীর নিউ জামাল মার্কেটে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। মঙ্গলবার (২ মার্চ) সকালে এ অগ্নিকাণ্ডে ১৫টি দোকানের মালামাল পুড়ে প্রায় কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে দোকানদারা জানিয়েছেন।


পরে ফায়ার সার্ভিসের ১২টি ইউনিটের আধা ঘণ্টার চেষ্টায় আগুণ নিয়ন্ত্রণে আসে।



মার্কেট মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক হোসেন  জানান, মার্কেটে প্রায় সকলেই কাপড় ব্যবসায়ী। মঙ্গলবার সকাল ৬টার দিকে মার্কেটে আগুন দেখে ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়া হয়। অগ্নিকাণ্ডে মার্কেটের দুই লাইনের ১৫টি দোকান পুড়ে যায়। এতে প্রায় কোটি টাকার ঊর্ধ্বে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।


রংপুর ফায়ার সার্ভিসের উপপরিচালক ওহিদুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে প্রথমে দশটি ইউনিট এবং পরে আরো দুইটি ইউনিটসহ মোট ১২টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে আগুনের সূত্রপাত সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত নন তারা।


Amader Rangpur news

Contact Form

Name

Email *

Message *

Argon Maltimedia Bangladesh. Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget