Latest Post

 

মিঠাপুকুরে স্ত্রী আইরিনকে হত্যা মামলার আসামী স্বামী জীবনকে গ্রেফতার

 

রুবেল ইসলাম,রংপুর

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দে ঘটে যাওয়া চাঞ্চল্যকর স্ত্রী আইরিন বেগমকে হত্যা মামলার প্রধান আসামী ঘাতক স্বামী তুষার আলম  জীবন (২৫) কে গ্রেফতার করেছে মিঠাপুকুর থানা পুলিশ গত সোমবার(১২ই এপ্রিল) রাতে আনুমানিকে আড়াইটায় আসামী জীবন এর শয়ন কক্ষ থেকে তার স্ত্রী আইরিন এর লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশঘটনার পর থেকেই স্ত্রীকে মৃত স্ত্রীকে ফেলে জীবন পলাতক ছিলএ ধরণের ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে

ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ব্যপকভাবে প্রচারিত হয় উক্ত ঘটনায় মিঠাপুকুর থানায় মামলা হয় মামলা নং-২১, তাং-১২.০৪.২০২১, ধারা-১১()/৩০ নারী শিশু নির্যাতন আইন-২০০০ ঘটনার দিনই মিঠাপুকুর থানা পুলিশ তার শাশুড়ী নুরজাহান (৪২) কে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করে কিন্তু প্রধান আসামী জীবন গা ঢাকা দেয়

পালিয়ে গিয়েও শেষ রক্ষা হয় নাই জীবনের অবশেষে ঘটনার একদিন পরে গতকাল মঙ্গলবার(১৩ই এপ্রিল)  বিকালে সাড়ে পাঁচটায়র দিকে পঞ্চগড় জেলার বোদা ধানাধীন এলাকা হতে জীবনকে আটক করা হয়।

আইরিনের পরিবার এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়-মৃত মোসলেমা বেগম আইরিন এর সাথে  তুষার আলম জীবনের পারিবারিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে অনুমান তিন বছর পূর্বে বিবাহ হয় বিবাহের পর হতে মায়ের প্ররোচনায় আসামী জীবন যৌতুকের জন্য আইরিনকে শারিরীক মানসিক চাপ প্রয়োগ করে আসছিল তাদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আইরিন তার বাবার বাড়ী হতে যৌতুকের টাকা নিয়ে এসে জীবনকে দেয় কিছু দিন পরে পুনরায় আবার যৌতুকের জন্য শারিরীক নির্যাতন করলে আইরিন সহ্য করতে না পেরে ঘটনার অনুমান ১০ দিন পূর্বে বাবার বাড়ীতে যায়পরিবারের লোকজনের নিকট যৌতুকের জন্য টাকার কথা বলে

হাতকড়া পরিণত অবস্থায় জীবন

 পরে তার বাবা তার মেয়েকে শারিরীক নির্যাতন হতে বাচাঁর জন্য ২০,০০০/-(বিশ হাজার) টাকা প্রদান করে উক্ত টাকা নিয়ে আসার পরও আসামীরা আবারও তাকে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করতে থাকে উক্ত যৌতুকের টাকার জের ধরে তুষার জীবন ডিশ লাইনের তার গলায় পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে আইরিন কে হত্যা করেন

ডি-সার্কেল এএসপির সাথে কথা হলে তিনি জানান- স্ত্রী হত্যা মামলার আসামী জীবনকে  রিমান্ডের আবেদন সহ জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে

 

রুবেল ইসলাম,রংপুর

রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দে ঘটে যাওয়া চাঞ্চল্যকর স্ত্রী আইরিন বেগমকে হত্যা মামলার প্রধান আসামী ঘাতক স্বামী তুষার আলম  জীবন (২৫) কে গ্রেফতার করেছে মিঠাপুকুর থানা পুলিশ গত সোমবার(১২ই এপ্রিল) রাতে আনুমানিকে আড়াইটায় আসামী জীবন এর শয়ন কক্ষ থেকে তার স্ত্রী আইরিন এর লাশ উদ্ধার করে থানা পুলিশঘটনার পর থেকেই স্ত্রীকে মৃত স্ত্রীকে ফেলে জীবন পলাতক ছিলএ ধরণের ঘটনায় এলাকায় শোকের ছায়া নেমে আসে

ঘটনাটি গুরুত্ব সহকারে প্রিন্ট ইলেকট্রনিক মিডিয়ার ব্যপকভাবে প্রচারিত হয় উক্ত ঘটনায় মিঠাপুকুর থানায় মামলা হয় মামলা নং-২১, তাং-১২.০৪.২০২১, ধারা-১১()/৩০ নারী শিশু নির্যাতন আইন-২০০০ ঘটনার দিনই মিঠাপুকুর থানা পুলিশ তার শাশুড়ী নুরজাহান (৪২) কে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করে কিন্তু প্রধান আসামী জীবন গা ঢাকা দেয়

পালিয়ে গিয়েও শেষ রক্ষা হয় নাই জীবনের অবশেষে ঘটনার একদিন পরে গতকাল মঙ্গলবার(১৩ই এপ্রিল)  বিকালে সাড়ে পাঁচটায়র দিকে পঞ্চগড় জেলার বোদা ধানাধীন এলাকা হতে জীবনকে আটক করা হয়।

আইরিনের পরিবার এলাকাবাসীর সাথে কথা বলে জানা যায়-মৃত মোসলেমা বেগম আইরিন এর সাথে  তুষার আলম জীবনের পারিবারিকভাবে আলোচনার মাধ্যমে অনুমান তিন বছর পূর্বে বিবাহ হয় বিবাহের পর হতে মায়ের প্ররোচনায় আসামী জীবন যৌতুকের জন্য আইরিনকে শারিরীক মানসিক চাপ প্রয়োগ করে আসছিল তাদের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে আইরিন তার বাবার বাড়ী হতে যৌতুকের টাকা নিয়ে এসে জীবনকে দেয় কিছু দিন পরে পুনরায় আবার যৌতুকের জন্য শারিরীক নির্যাতন করলে আইরিন সহ্য করতে না পেরে ঘটনার অনুমান ১০ দিন পূর্বে বাবার বাড়ীতে যায়পরিবারের লোকজনের নিকট যৌতুকের জন্য টাকার কথা বলে

 পরে তার বাবা তার মেয়েকে শারিরীক নির্যাতন হতে বাচাঁর জন্য ২০,০০০/-(বিশ হাজার) টাকা প্রদান করে উক্ত টাকা নিয়ে আসার পরও আসামীরা আবারও তাকে যৌতুকের জন্য নির্যাতন করতে থাকে উক্ত যৌতুকের টাকার জের ধরে তুষার জীবন ডিশ লাইনের তার গলায় পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে আইরিন কে হত্যা করেন

ডি-সার্কেল এএসপির সাথে কথা হলে তিনি জানান- স্ত্রী হত্যা মামলার আসামী জীবনকে  রিমান্ডের আবেদন সহ জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে

 হরিদেবপুরের বাইশার দোলায় প্রশাসনের বিপক্ষে ওরা কারা? ওদের খুঁটির জোর কোথায়?


♦সদর উপজেলার হরিদেবপুর ইউনিয়নের শেষ মাথায় বাইশার বিল এলাকায় চারটি পয়েন্টে ড্রেজিং মেশিন দিয়ে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন ভূমি আইন বিরোধী

হওয়ায় জনগণের অভিযোগ পেয়ে প্রায় এক মাস আগে বন্ধ করে দিয়েছিল এ্যাসিল্যান্ড রাসেল মিয়া। ১৪ জনকে আসামী করে মামলাও দেয়া হয়েছিল। দুইদিন

বন্ধ থাকার পর মামলা থেকে জামিন নিয়ে বালু উত্তোলনের নতুন সরঞ্জাম কিনে আবারও দিনে-রাতে ২৪ ঘন্টা এখন অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করছে চিহ্নিত ঐ বাল খেকো মহলটি। 


পাশেই কোতয়ালী থানা পুলিশ অভিযান চালিয়েও তাদের দৌরাত্ন থামাতে পারছে না। তাই স্থানীয়

জনগণের মুখে মুখে প্রশ্ন উঠেছে, বাইশার দোলায় প্রশাসনের বিপক্ষে ওরা কারা? ওদের খুঁটির জোড় কোথায়? প্রশাসনের আদেশ উপেক্ষা করে এমন শক্তি

কোথায় পেলো? 

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, হরিদেবপুর থেকে মমিনপুর যাওয়ার পাকা রাস্তাটি বালুবাহী ট্রাকের চলাচলে ভেঙ্গে ভেঙ্গে গর্তের সৃষ্টি হয়েছে। পুরো রাস্তাটি ধুলোয় ভর্তি। বালুবাহী ট্রাক চলাচল করার কারণে

সরকারী বাইশার বিলের দুই পাশের বাঁধ দেবে গেছে। এবার পানি বেশী হলে সরকারী বাইশার বিলটি ক্ষতিগ্রস্ত হবে। এমন প্রশ্ন করা হলে এক বালু

ব্যবসায়ী বলেন, তাতে আপনার কি? অনেক সাংবাদিক  এখানে এসেছিল। দুইশ করে টাকা নিয়ে চলে গেছে। আপনি কোন সাংবাদিক ? আমি ছোট সাংবাদিক। ছবি তুলছেন কেন? লাগবে। এরকম অনেক ছোট ছোট বাক যুদ্ধ হওয়ার পর এই প্রতিনিধির মোটরসাইকেল চালকের হাতে কিছু টাকা ধরিয়ে দিয়ে বলেন, রাখেন ভাই। আপনার মতো কোন সাংবাদিক এতো প্রশ্ন করে নাই। রিপোর্ট করিয়েন না। এই সাংবাদিক সম্মানের সাথে টাকা ফেরত দিয়ে চলে এসেছেন। বাইশার বিলের চারটি পয়েন্টে ড্রেজিং মেশিন দিয়ে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলনের প্রতিযোগীতা চলছে। প্রতিদিন শত শত মাহিন্দ্র ট্রাক্টর সরকারী বাইশার বিলের বাঁধ দিয়ে চলাচল করায় বিলটির দুই পাশের বাঁধ দেবে পানির সমান হয়ে গেছে। স্থানীয় জনগণ নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, এভাবে উপর্যুপরী খনন করা হলে বাইশার দোলাটি দেবে যাবে। আমরা শুনেছি সেখানে সরকারী জমি খনন করা হচ্ছে। হরিদেবপুরের ভুমি কর্মকর্তা ওদের ভয়ে সেখানে যেতে পারেন না। ওদের দমাতে হলে নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেডের অভিযান লাগবে। আসুন দেখে নেই বালু মহল আইন কি বলে?

সরকারের বালুমহাল ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইন, ২০১০-এর ধারা ৫-এর ১ উপধারা অনুযায়ী, পাম্প বা ড্রেজিং বা অন্য কোনো মাধ্যমে ভূগর্ভস্থ বালু বা মাটি উত্তোলন করা যাবে না। ধারা ৪-এর (খ) অনুযায়ী, সেতু, কালভার্ট, বাঁধ, সড়ক, মহাসড়ক, রেললাইন ও অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি ও বেসরকারি স্থাপনা অথবা

আবাসিক এলাকা থেকে এক কিলোমিটারের মধ্যে বালু উত্তোলন নিষিদ্ধ। আইন অমান্যকারী দুই বছরের কারাদন্ড ও সর্বোচ্চ ১০ লাখ টাকা জরিমানা বা উভয়

দন্ডে দন্ডিত হবেন। বলা বাহুল্য, এসব আইনের কোনো প্রয়োগ নেই। আর আইন ভঙ্গকারী যদি প্রভাবশালী হন, তাহলে তো আইন প্রয়োগের কোনো প্রশ্নই নেই।

হরিদেবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইকবাল হোসেন বলেন, বাইশার বিলের বালু উত্তোলনের অভিযোগ অনেক আগেই পেয়েছি। কিন্তু আমার কিছুই করার নেই। প্রশাসন করতে পারে। 

রংপুর সদর কোতয়ালী থানার অফিসার ইনচার্জ মোস্তাফিজার রহমান বলেন, বাইশার দোলায় অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন বন্ধে আমার ফোর্স দিনে রাতে কয়েকবার অভিযান চালিয়ে পাইপ, মেশিন নষ্ট ভেঙ্গে দিয়ে এসেছে। প্রশাসনের চোখ ফাঁকি দিয়ে অবৈধ ভাবে বালু উত্তোলন করা চেষ্ঠা করা হলে কঠোর হস্তে দমন করা হবে। দ্রুত অভিযান চালানো হবে। এ্যাসিল্যান্ড রাসেল মিয়া এব্যাপারে বলেন, জেলা প্রশাসক স্যারের অনুমতি নিয়ে সেখানে পুনঃরায় কঠোর অভিযান চালানো হবে।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার ইসরাত সাদিয়া সুমী আমাদের এ প্রতিবেদককে বলেন, সেখানে দ্রুত সময়ে অভিযান পরিচালনা করা হবে। কাউকে ছাড় দেয়া হবে না।


(খন্দকার মিলন আল মামুন, সাধারন সম্পাদক, সদর উপজেলা প্রেসক্লাব, রংপুরঃ)

 উন্নয়ন ও বেকারত্ব


সিরাজুল ইসলাম-উদ্যোক্তা ও বিশিষ্ট শিল্পপতি   

বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এক যুগের বেশী সময়। এই সময়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশে অভুতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। প্রতিটি ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ যে সফলতা দেখিয়েছে, সেটা দেখে সারা বিশ্ব অবাক। এখন সারা বিশ্বের বিস্ময় শেখ হাসিনার নেতৃত্ব,বিচক্ষণতা,সততা ও দূরদর্শিতা। বাংলাদেশ এখন সারা বিশ্বের উন্নয়নের রোল মডেল।


মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শুধুমাত্র অবকাঠামোর উন্নয়নকেই প্রাধান্য দেননি, যাতে দেশে শিল্প-বাণিজ্য সম্প্রসারিত হয় সেজন্য সারা দেশে সরকারি ও বেসরকারি একশত অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। 


ইতোমধ্যেই ১০/১২টি অর্থনৈতিক অঞ্চলে স্হাপিত শিল্প-কারখানায় স্বল্প পরিসরে উৎপাদন শুরু হয়েছে। 

২৮ টির উন্নয়ন কাজ দ্রুততার সাথে এগিয়ে চলছে। 


সারাদেশে অর্থনৈতিক অঞ্চল করার মুল কারন হল মানুষের দার-গোড়ায় চাকুরী, ব্যবসাসহ বিভিন্নভাবে কর্মক্ষম ব্যক্তিদের আয় বাড়ানো, সামাজিক স্হিতিশীলতা নিশ্চিত করা, বৈষম্য কমানো এবং বেকার সমস্যা সমাধান করা।কর্মহীন মানুষকে কাজের সুযোগ সৃষ্টি করে অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা নিশ্চিত করা।  


২০৩০ সাল নাগাদ ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠিত হবে। ইতিমধ্যেই ৯৩ টি অনুমোদন পেয়েছে। করোনা মহামারির মধ্যেও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে(ভার্চুয়াল সভায়) ২০আগষ্ট ২০২০ বেজার বোর্ড সভায় ১০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল অনুমোদন পায়। 


সেগুলো হল,

১।ঢাকার নবাবগঞ্জে নবাবগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল,

২।টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে টাঙ্গাইল অর্থনৈতিক অঞ্চল,

৩। নওগাঁয় সাপাহার অর্থনৈতিক অঞ্চল, 

৪।দিনাজপুর সদরে দিনাজপুর অর্থনৈতিক অঞ্চল, 

৫।নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে নোয়াখালী অর্থনৈতিক অঞ্চল, 

৬।চট্টগ্রামের সন্দ্বীপে সন্দ্বীপ অর্থনৈতিক অঞ্চল, 

৭।সুনামগঞ্জের ছাতকে সুনামগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল


৮।পাবনার বেড়ায় পাবনা অর্থনৈতিক অঞ্চল, 

৯।বরিশালের হিজলায় চরমেঘা অর্থনৈতিক অঞ্চল ও 


১০।মানিকগঞ্জের শিবালয়ে মানিকগঞ্জ অর্থনৈতিক অঞ্চল।


শুনেছিলাম পীরগঞ্জেও একটি হবে। 

মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর শ্বশুরবাড়ী এবং পীরগঞ্জের এমপি মহান জাতীয় সংসদের স্পীকার তিনিও রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি।


তবুও কি আমরা ১০০ থেকে বঞ্চিত হব ?


অর্থনৈতিক অঞ্চল হলে সেখানে অনেক শিল্প প্রতিষ্ঠিত হবে। হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্হান হবে। হাজার হাজার কর্মজীবি মানুষের কলকাকলীতে আরও হাজারো আয়ের পথ খুলে যাবে, সৃষ্টি হবে নতুন দিগন্ত।  জমির মুল্য বৃদ্ধি পাবে, মানুষের আয় বাড়বে,কৃষক তার উৎপাদিত পণ্যের ভাল দাম পাবে,হাঁস- মুরগী, গরু-ছাগল, ডিম-দুধ সহ সকল পণ্যের ব্যাপক চাহিদা সৃষ্টি হবে। 

যারা জীবন-জীবিকার তাগিদে পীরগঞ্জ ছেড়ে ঢাকা বা অন্য কোথাও মানবেতর জীবন যাপন করেন তারাও মাথা উঁচু করে বাড়ীতে থেকেই কাজ করতে পারবে। 

হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার তরুন-তরুণীর কর্মসংস্হান হবে। 


পীরগঞ্জেও অনেক উন্নয়ন হয়েছে এবং হচ্ছে ,অনেক অবকাঠামো তৈরী হয়েছে কিন্তু এগুলির অর্থনৈতিক সুফল খুব সামান্যই ভোগ করবে পীরগঞ্জবাসী। 

কারন এই সকল অবকাঠামো নির্মাণে যে পরিমান জমি ব্যবহার করা হয়েছে,সে তুলনায় এই সমস্ত প্রতিষ্ঠানে পীরগঞ্জের মানুষ সরাসরি তেমন উল্লেখযোগ্য কেউ কাজের সুযোগ বা চাকুরী পায় নাই।

 

পীরগঞ্জের মানুষের যত বড় আশা ছিল, সে অনুযায়ী উন্নয়নও হয় নাই। 

পীরগঞ্জে প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠান সমুহে পীরগঞ্জের মানুষ তেমন চাকুরী পায় নাই। সাধারণত ছোট ছোট পদগুলোতে স্হানীয়রা অগ্রাধিকার পায়।


কেন এমন হল ?


এজন্য কার কাছে অভিযোগ করবো ?


ন্যাশনাল সার্ভিস সরকারের পাইলট প্রকল্পে আমাদের পাশের থানা মিঠাপুকুরে কাজ পেয়েছে প্রায় ১১ হাজার বেকার তরুন-তরুনী আর পীরগঞ্জে পাঁচ হাজারে কিছু কম বা বেশী। 


আমরা এত কম পেলাম কি কারণে ?


রাস্তা-ঘাট, স্কুল-কলেজ, মসজিদ-মন্দির ও বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এবং অবকাঠামো তৈরী করলেই উন্নয়ন হয় না। টেকসই উন্নয়নের জন্য সবার আগে প্রয়োজন মান সম্পন্ন শিক্ষা,কর্মসংস্হান, বেকারত্ব হ্রাস এবং অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা। 


আমরা উন্নয়ন এবং কর্মসংস্হান দুইটাই চাই। 


সমস্ত অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠায় সংশ্লিষ্ট এলকার এমপি বলিষ্ঠ ভুমিকা রেখেছেন। 


আমরাও উন্নয়ন ও কর্মসংস্হান সৃষ্টিতে আমাদের জনপ্রতিনিধির আরও বলিষ্ঠ ভুমিকা দেখতে চাই। 


পুনশ্চঃ যদি ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চলের একটিও আমরা না পাই তাহলে আমরা ৫০ বছর পিছিয়ে থাকবো।

Amader Rangpur news

Contact Form

Name

Email *

Message *

Argon Maltimedia Bangladesh. Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget